শনিবার , ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩২
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি বিশ্ব
  5. আইন-আদালত
  6. আইসিটি
  7. আজকের পত্রিকা
  8. আন্তর্জাতিক
  9. আবহাওয়া
  10. আমাদের পরিবার
  11. ইসলাম
  12. ইসলাম ও জীবন
  13. একদিন প্রতিদিন
  14. এশিয়া
  15. কৃষি

মৌলভীবাজার বিএনপির ৭ উপজেলা ও ৫ পৌর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

প্রতিবেদক
surmaparerkotha
নভেম্বর ১৬, ২০২৪ ১২:৪৩ অপরাহ্ণ

মৌলভীবাজার জেলার সাত উপজেলা ও পাঁচটি পৌরসভায় বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে শহরের রেস্ট ইন হোটেল কনফারেন্স হল রুমে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফয়জুল করিম ময়ুনের সভাপতিত্বে ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) জি কে গউস।

তিনি বলেন, আজ থেকে মৌলভীবাজার জেলার সকল উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি কমিটি বিলুপ্ত করা হয়। পরবর্তীতে আহবায়ক কমিটির মাধ্যমে মৌলভীবাজার জেলার সকল উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি সম্মেলন ও কাউন্সিলের মাধ্যমে গঠন করা হবে। আহবায়ক কমিটির দায়িত্ব তাদেরকেই দেওয়া হবে যারা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, সাংগঠনিক দক্ষতা রয়েছে, দলের জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন।

দল ও তৃণমূল নেতৃত্বকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে অবশ্যই মৌলভীবাজার জেলা বিএনপিকে ঢেলে সাজানো হবে। অপশক্তি ও ফ্যাসিবাদের সব ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে জনগণের ভোটাধিকারের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে দেশ গঠনে বিএনপি কাজ করে যাবে। উপস্থিত নেতারা আগামীতে কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে পরামর্শ দিয়েছেন।

বিএনপি মৌলভীবাজার জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির প্রথম সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) মিফতা সিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সদস্য হাজী মুজিবুর রহমান।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-জেলা বিএনপির সদস্য ও সদর থানা বিএনপির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক, আব্দুর রহিম রিপন, মোশাররফ হোসেন বাদশা, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, মৌলভী আব্দুল ওয়ালি সিদ্দিকি, নাছির উদ্দিন মিঠু, আশিক মোশারফ, আব্দুল মুকিত, ফখরুল ইসলাম, মুহিতুর রহমান হেলাল, আব্দুল হাফিজ, মাহমুদুর রহমান, হেলু মিয়া, জেলা বিএনপির সদস্য ও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব মনোয়ার আহমেদ রহমান, বকশী মিছবাউর রহমান, মতিন বক্স, মাহাবুব ইজদানী ইমরান, অ্যাডভোকেট বকশী জুবায়ের আহমেদ, আবুল কালাম বেলাল, জিতু মিয়া, স্বাগত কিশোর দাশ চৌধুরী, গাজী মারুফ আহমেদ, আব্দুল হক, দুরুদ আহম্মদ, আশরাফুজ্জামান খাঁন নাহাজ, সেলিম মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, আনিসুজ্জামান বায়েছ।

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত

স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয় করার প্রস্তাব স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের: বদিউল আলম

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইক‌মিশনার প্রণয় ভার্মা

সিলেটে ট্রাক চাপায় প্রাণ হারালেন যুবক

বড় পর্দায় একসঙ্গে স্বস্তিকা-নুসরাত, শ্রাবন্তী

নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা গ্রে ফ তা র

জামিন পেয়ে ফের ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, ৪ নারী-শিশু আটক

ভারতে শেখ হাসিনার ১০০ দিন: কীভাবে রয়েছেন, সামনেই বা কী?

বিজয় দিবসে নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এর আগে ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালায় হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা। সেখানে বাংলাদেশের পতাকা নামিয়ে তাতে আগুন দেয় তাঁরা। পরে এ ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দেয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, এ ঘটনায় বাংলাদেশ ‘গভীরভাবে ক্ষুব্ধ’। এর আগে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে হাসপাতাল ও চেম্বারে বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। সর্বপ্রথম কলকাতার জে এন রায় হাসপাতাল এবং সর্বশেষ ত্রিপুরার আগরতলার আইএলএস হাসপাতাল এ ঘোষণা দেয়। এরপর পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ির এক চিকিৎসক বলেন, তিনি বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা দেবেন। কিন্তু এর আগে ভারতীয় পতাকায় প্রণাম করে তাঁর চেম্বারে প্রবেশ করতে হবে। চন্দ্রনাথ অধিকারী নামের আরেক চিকিৎসক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, তিনি সরকারি হাসপাতালে কাজ করেন। সেখানে সবাইকে চিকিৎসা দেবেন। কিন্তু নিজের ব্যক্তিগত চেম্বারে কোনো বাংলাদেশি রোগীকে দেখবেন না। তবে পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল কাউন্সিল (ডব্লিউবিএমসি) বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া বন্ধের বিষয়টিকে সমর্থন করেনি। ডব্লিউবিএমসির সভাপতি ড. সুদীপ্ত রায় বলেছেন, তাঁরা রোগীদের মধ্যে কোনো বৈষম্য করেন না। সবার চিকিৎসা করবেন। বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার পক্ষে অধিকাংশ ভারতীয় চিকিৎসকবাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার পক্ষে অধিকাংশ ভারতীয় চিকিৎসক গত মাসের মাঝামাঝি ঢাকার বিমানবন্দরে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার এবং পরদিন তাঁকে আদালতে হাজির করার পর চট্টগ্রামে সহিংসতায় আইনজীবীর প্রাণহানির পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। দুই দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ করেছে। গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং তাঁর ভারতে চলে যাওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের জটিলতা বাড়তে থাকে। বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া সাময়িক বন্ধ রাখে ভারত। এর পর থেকে দেশটিতে বাংলাদেশি রোগী ও পর্যটকের সংখ্যা কমতে থাকে।

ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা খান জামাল ও জুলাই বিপ্লবে চোখ হারানো টিপু বিপিএল এর কনসার্টে উপেক্ষিত জুলাই বিপ্লবের আহতরা